Bangla Chuda Choti
WHAT'S NEW?
Loading...
বয়সঅনুপাতে আমাকে বেশ বড় দেখায়, আমার বয়সি মেয়েদের চেয়ে আমি বেশ মোটা, এবংলম্বা। আমার স্তন গুলোও চোখে পড়ার মত। তবে আমার চেহারায় মন ভোলানো কমনীয়তা থাকলেওরঙ এর দিক থেকে খুব ফর্সা নই।মাষ্টারদার একটা হাত আমার মাংশল পিঠে লাগতেই আমার সমস্ত দেহটা শীরশির করে উঠল।বুক্টাধক ধক লরে উঠল, হাতটা আমার পিঠে ঘুরঘুর করতে করতে বগলের দিকে এগুতে লাগলতারপর ডান স্তনে ধরে একটা চাপ দিল, আমি লজ্জায় মাথা নামিয়ে মুখঢেকে রাখলাম।ডানহাত দিয়ে আমার ডান দুধ আর বাম হাত দিয়ে আমার বাম দুধ কয়েকটা চিপ দিতেইআমার ভাই এসে ডাক দিল ভাইজান দরজা খুলেন, আপনার সিগারেট এনেছি, মাষ্টার দাতাড়াতাড়ি সরে গেল। আমি দরজা খুলে দিলাম।
আমার নাম শুভদীপ রায়। বয়স 24 বছর। সল্টলেকে একটা MNC তে সফটওয়ার এঞ্জিনিয়ার হিসেবে । আজ আমি আপনাদের কাছে আমার পুরোনো দিনের কিছু কথা share করবো। আমার বাড়ী পশ্চীমবংগের একটা ছোট্টোগ্রামে। খুব পুরোনো না, একটা সদ্য গড়ে ওঠা গ্রাম। পাড়াতে আমাদের এবং আরো চারটি পরিবার ছাড়া সবাই ছিল খুবই নিম্নবিত্ত পরিবার। আমাদের পাশের বাড়িটা ছিল প্রমাদি র বাড়ি। প্রমা আর নিধি ছিল দুই বোন। নিধি আমার সাথে Class 11 এ পড়তো। আর প্রমাদি BA পড়ছে। প্রমাদির চেহারা খুব একটা আকর্ষনীয় ছিল না। তবে শ্যামলা রঙ, টিকোলো নাক, তন্বী figure নিয়ে মন্দ ছিল না। কিন্তু আমার আকর্ষন ছিল নিধি র উপর।
গায়ের রঙ খুব ফরসা ছিল না। মুখ খানা খুব সুন্দর। স্লিম figure । ছোট্টো বুক।আর সবচেয়ে সুন্দর ছিল ওর পাছাটা। একদম ভরাট। বিশেষ করে যখন ও পাছা দুলিয়ে হেটে যেত, তখন একবার হাত বুলিয়ে দেওয়ার ইচ্ছেটা অনেক কষ্টে চেপে রাখতে হোতো।
তখন সময়টা ছিল শীতের শুরু। এক দুপুর বেলা নিধির মা আর আমার মা আরো দুই পরিবার এর কাকিমারা একসাথে কলাই এর বড়ি দিতে খুব ব্যস্ত, আমার আরেক পাশের বাড়ীর কাকিমার ছাদেতে। আর আমি উঠোনে বসে রোদে দেওয়া কলাই পাহারা দিচ্ছি, মায়ের next বড়ি session এর জন্য। হঠাৎ ই নিধির বাড়ীর কল থেকে জল তোলার আওয়াজ পেয়ে পাচিলের ঘুলঘুলিতে চোখ রাখলাম। ঘুলঘুলিটা আসলে ছিল দু বাড়ির মধ্যে কোনো কিছু দেওয়া নেওয়ার জন্য, তা সে হোক হলুদ বাটা বা আমসত্ত। ঘুলঘুলিতে ছোখ রেখে দেখি প্রমাদি কলতলাতে স্নান করছে। একটা গামছা পরে আছে শরীরে। আমার ঘুলঘুলি থেকে বড়জোর ১০ ফুট দূরে কলতলা। সুতরাং সবই পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছিলাম।শীতের শুরুতে ঠান্ডা জল গায়ে পড়ার জন্য nipple টা শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। ভেজা গামছার উপর দিয়ে nipple টা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। সাবান হাতে নিয়ে প্রমাদির হাত গলা, ঘাড়, খোলা পিঠ হয়ে গামছার ভেতর বুকের উপর অদৃশ্য হয়ে গেল। একটু আগে দেখা শক্ত nipple এর ওপর সাবান হাতে নিয়ে প্রমাদি কি করছে ভাবতে গিয়ে হাত প্যান্টের মধ্যে পৌছে গেল। প্যান্ট ততক্ষনে তাবু হয়ে গেছে। এদিকে বেশ কয়েকবার সাবান বোলানোর পর প্রমাদির হাত নেমে এল পায়েতে। হাটু ওব্দি হাল্কা সাবান লাগানোর পর হাত আস্তে আস্তে দু পায়ের মাঝে ঢুকে গেল। ঠিকমতো space না পাওয়ার জন্য প্রমাদি আস্তে আস্তে পা ফাক করতে লাগলো। আর সাথে সাথে গামছা তা হাটুর আরো ওপরে উঠে যেতে লাগলো। ওফফফফ্J কি চকচকে একটা পা। আর কি সুন্দর ঊরু। কারো ঊরু যে এত সুন্দর হতে পারে আগে আমার ধারনা ছিল না। ইচ্ছে করছিল তখুনি ঝাপিয়ে পড়ি। হাত ততক্ষনে প্যান্টের ভেতর কাজ শুরু করে দিয়েছে। বেশ কয়েকবার সাবান লাগানোর পর প্রমাদি সাবানটা বাইরে রেখে শুধু হাত দু পায়ের মাঝে ঢুকিয়ে দিল, আর বারবার ঘষতে শুরু করল। আরামে মাথাটা আস্তে আস্তে ওপরের দিকে উঠে গেল। দুই ঠোট ফাঁক হয়ে গেছে। বুক হাপরের মত ওঠানামা করছে। পাটা ক্রমে ক্রমে আরো ফাঁক হতে শুরু করলো, আর গামছা আর ওপরে। আমি প্রমাদির side এ থাকায় শুধু মসৃন ঊরু দেখতে পাচ্ছিলাম। গামছা ক্রমে ওঠে পাছা দেখা গেল। আর বুকের ওঠানামার জন্য আস্তে আস্তে বুকের উপর গামছা ঢিলে হয়ে বুকের ডানদিক দেখা যেতে লাগলো। একদম খাঁড়া, একটুও ঝোলেনি বুকটা। নিউটনের সমস্ত মাধ্যাকর্ষন সুত্রকে ভুলে গিয়ে বুকের ওপর সোজা দাঁড়িয়ে থাকা স্তন, মসৃন ঊরু, ভরাট পাছা – এসব দেখে আমার অবস্থা খারাপ। হাত চলছে ফুল স্পীডে। Orgasm এর শীর্ষে পৌছে আর ধরে রাখতে পারলাম না নিজেকে। ছেড়ে দিলাম, আর মুখ থেকে একটা আওয়াজ বেরিয়ে এল – ‘আহহহহহহহহহ”। আর তখুনি ঘাড় ঘুরিয়ে আমাকে দেখে প্রমাদি “কে কে “ বলে চেচিয়ে ওঠল। চট করে মাথাটা নামিয়ে একদম বাড়ির ভেতরে চলে এলাম। ততক্ষনে হাত আর প্যান্ট দুটোই চটচটে রসে মাখামাখি হয়ে গেছে।ঘটনাটা ঘটার পর বেশ কয়েকদিন হয়ে গেছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার মুখোমুখি হয়েছি প্রমাদির। সববারেতেই আশেপাশে কেউ না কেউ ছিল। তাই হয়তো ওই ঘটনাটা নিয়ে কোনো কথা বলেনি প্রমাদি। কিন্তু যখনি ওর দিকে তাকিয়েছি, ওই বুকের ওপর সোজা দাঁড়িয়ে থাকা স্তন, মসৃন ঊরু, ভরাট পাছা মনে পরে গেছে। নিজের ওপর control রাখতে পারবো না ভেবে সরে গেছি।
তারপর একদিন দুপুর বেলা আমার রুমেতে শুয়ে শুয়ে একটা সদ্য পাওয়া চটি বই তন্ময় হয়ে পড়ছি। বাড়িতে কেউ নেই। মা গেছে কোনো কাকিমার বাড়ি regular PNPC করতে। দরজা খোলা। আর আমার এক হাত প্যান্টের মধ্যে ঢুকে খেলতে ব্যাস্ত। এমন সময় হঠাৎই দরজার কাছে হাল্কা চুড়ির শব্দ এল, আর প্রমাদির গলা পেলাম “ খুব ব্যাস্ত নাকি?”। চমকে উঠে দরজার দিকে তাকিয়েই হাতটা প্যান্ট থেকে বার করে আনলাম। চটিটা তখন হাত থেকে পড়ে মেঝেতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। ফুলে তাবু হয়ে থাকা প্যান্টের দিকে একবার তাকিয়ে প্রমাদি আমার পাশে বিছানাতে বসল। তারপর হাতে চটিতা তুলে নিয়ে বলল “এটা কি পড়ছিলি ? কাকিমা জানে তুই পরীক্ষার আগে এইসব বই পড়ছিস? “। আমার তো তখন ভয়ে আত্মারাম খাঁচাছারা অবস্থা। আমতা আমতা করে বললাম “না”। – “ পরশু তুই পাচিলের ঘুলঘুলি দিয়ে আমায় স্নান করতে দেখছিলি ?”
– “ না মানে ইচ্ছে করে দেখিনি। জলের শব্দ পেয়ে তাকিয়ে ফেলেছিলাম।
– তাকিয়ে কি দেখলি?
মনের কোনে ভেজা গামছা পরা অবস্থাতে প্রমাদির ছবি ভেসে উঠতেই চোখ চলে গেল সোজা বুকের দিকে। এত সামনে থেকে ওগুলোকে এত ভালো করে দেখিনি কখনো। একটা tight সালোয়ার পরে এসেছে আজ। কোমরটা সরু আর বুকের কাছটাতে ফোলা। নির্নিমেষ দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম বেশ কিছুক্ষন। প্রমাদি আস্তে আস্তে উঠে দরজাটা বন্ধ করে দিল। তারপর বিছানাতে পাশে বসে সোজা প্যান্টের দিকে হাত বাড়িয়ে দিল “ দেখি তুই কতবড় হয়েছিস”। বারমুডা পরে ছিলাম, ভেতরে কিছু ছিল না। প্যান্টের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে সোজা ধোনটাকে মুঠো করে ধরল। এতক্ষন ধরে দাঁড়িয়ে ছিল, এবার নরম হাতের ছোয়া পেয়ে যেনো ফুঁসে উঠলো। হাতটা ঠিকঠাক adust করার জন্য একদম পাশে সরে এল প্রমাদি, আর ধোনটাকে খেঁচে দিতে শুরু করল। আমি আর নিজেকে control করতে পারলাম না। ডানহাত দিয়ে প্রমাদিকে টেনে নিয়ে বাঁদিকের স্তনটার ওপর ঝাপিয়ে পড়লাম। ওফফফফফফ…কি নরম। যেন একরাশ তুলোর মধ্যে হাত ডুবিয়ে দিলাম। কোমরটা আরেকটু টেনে নিয়ে আমার দিকে পেছন করে বসিয়ে দিলাম। আর পেছন থেকে হাতের তলা দিয়ে দুটো স্তন দুহাতে টিপতে শুরু করলাম। একটু জোরে টিপতেই প্রমাদি বলে উঠলো “ আস্তে টেপ, নইলে একদিনেই ব্যাথা হয়ে যাবে।” ঘাড়ের উপর পড়ে থাকা চুলের গোছাগুলো একপাশে সরিয়ে দিয়ে একের পর এক চুমু খেতে শুরু করলাম। তারপর পিঠের উপর সালোয়ারের বোতাম গুলো একটা একটা করে খুলে দিলাম। হাত গলিয়ে সালোয়ারের উপরের অংশটাকে শরীরের বাইরে বার করে দিলাম। দুহাত দিয়ে শুধু ব্রা পরা স্তনদুটিকে টিপতে শুরু করলাম। আর খোলা পিঠটাতে বারবার চুমু খেতে লাগলাম। আকর্ষন যেন ক্রমেই বাড়তে লাগছিল। একটানে কাঁধ থেকে ব্রার স্ট্রাপটা নামিয়ে দিলাম। তারপর একটানে বাঁদিকের কাপটাকে টেনে নামিয়ে স্তনটাকে আলগা করে দিলাম। কয়েকদিন ধরে যে স্তনদুটো কে স্বপ্নে দেখছিলাম, সেগুলো আমার চোখের সামনে। পুরো স্তনটাকে হাতেনিয়ে অনুভব করলাম অদ্ভুত সেই সুখানুভুতি। শক্ত হয়ে যাওয়া nipple গুলো হাতের তালুতে খোচা মারছে। প্রমাদি হাতটা পেছনে ঘুরিয়ে স্ট্রাপটা পুরো খুলে ব্রাটা দূরে ফেলে দিল। নিজেকে আর আটকাতে পারলাম না। প্রমাদিকে শুইয়ে দিলাম বিছানার ওপর। জামাটা খুলে দুহাতে দুটো স্তন ভরে নিয়ে শুয়ে পড়লাম প্রমাদির বুকের ওপর। ঠোটদুটোকে মুখের মধ্যে ভরে নিয়ে চুষতে লাগলাম। এরপর নেমে এলাম বুকের ওপর। কালচে রঙের ছোট্টো বৃন্তটা স্তনের ওপর জ়েগে আছে। মুখের মধ্যে ভরে নিলাম। অন্য বৃন্তটাকে দুআঙ্গুল দিয়ে টিপতে, টানতে আর ঘোরাতে শুরু করলাম। প্রমাদি দু হাত দিয়ে মাথার চুলগুলো আঁকড়ে ধরে মুখটাকে বুকের ওপর আরো বেশি করে চেপে ধরলো। আমি দাঁতের ফাকে আরেকটা বৃন্তকে কামড়ে ধরলাম। একটু পরে প্রমাদি মাথাটাকে ধরে ডানদিকের স্তনে নিয়ে এল। বাহাতটা আস্তে আস্তে নামিয়ে দিলাম নাভী দিয়ে দুপায়ের মাঝে। একটু ভয় লাগছিল, জানি না প্রমাদি কতদূর allow করবে? বেশ খানিক্ষন হাতড়ানোর পর সালোয়ারের ফিতে খুজ়ে পেলাম। তারপর হালকা করে একটা টান। হাতের আঙ্গুলগুলো নিজের থেকেই নেমে গিরিখাদে পৌছে গেলো। আলতো করে হাত বুলোতে লাগলাম চেরা অংশটার উপর। পাতলা প্যান্টিটা যেনো উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিচ্ছিলো। এরপর দুটো আঙ্গুল দিয়ে ইলাস্টিকটা একটু টেনে হাত ঢুকিয়ে দিলাম প্যান্টির ভেতর। একরাশ নরম চুল। প্রমাদি মনে হয় চুল কখন shave করে না। একটু খুজতেই পেয়ে গেলাম গিরিখাতের মাঝে সেই আশ্চর্য্য ঝর্নার উৎসস্থল। প্রমাদি পাটা আরও ফাঁক করে হাতের চেটোটার জায়গা করে দিলো। দুটো আঙ্গুল বারবার ঘষতে শুরু করলাম ওই চেরা জায়গাটায়। ততক্ষনে গোপন কুঁড়ি গাঝাড়া দিয়ে উঠে দাড়িয়েছে। বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে রগড়ে দিলাম clitoris টা। কামরস বেরিয়ে পিচ্ছিল হয়ে গেছে জায়গাটা। স্তন থেকে মুখ সরিয়ে দেখলাম প্রমাদি চোখ বন্ধ করে পুরোপুরি আবিষ্ট হয়ে গেছে। এই সু্যোগ মনে করে প্যান্টি সমেত সালোয়ার টাকে টেনে নিচে নামিয়ে দিলাম। প্রমাদিও আস্তে করে পাছাটা তুলে ধরলো। তারপর বাহাত দিয়ে আমার বারমুডাটাকে নিচে নামিয়ে দিলো। পরম মমতায় হাত বুলিয়ে দিলো আমার ধোনটাকে। তারপর আস্তে করে টান মারলো ওর গুদের দিকে। আমি বলে উঠলাম “ কন্ডোম নেই যে”। “তুই আমায় বিকেলে i-pill এনে দিস।“ সময় নিয়ে গুদের মুখে ধোনটাকে set করলাম। এরপর অল্প অল্প করে চাপ দিয়ে পুরোটা ঢুকিয়ে দিলাম। ভেতরটা যেন একতাল গরম মাখন। আস্তে আস্তে কোমর নাড়াতে শুরু করলাম। দুই হাত দিয়ে চেপে ধরলাম দুটো স্তনকে। ঠাপের স্পীড বাড়তে লাগলো। বেশিক্ষন ধরে রাখা যাবে না বুঝে long stroke শুরু করলাম। প্রমাদি দুইপা আমার কোমরের উপর তুলে কাচি করে ফেললো। দুইহাত দিয়ে আমার পিঠ আকড়ে ধরলো। মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝলাম চরম সময় উপস্থিত। আরো বারকায়েক ঠাপ মেরে গলগল করে মাল আউট করে দিলাম প্রমাদির গুদের মধ্যে। আর প্রমাদি এত জোরের সাথে আমাকে আকড়ে ধরলো যে নখের দাগ বসে গেল পিঠের ওপর। ওই অবস্থাতেই কিছুক্ষন শুয়ে থাকলাম প্রমাদির বুকের উপর। একধাক্কাতে যেনো নিষিধ্ব জগতের একটা দরজা খুলে গেল আমার কাছে। প্রমাদি দেখলাম এখনো চোখ বুঝে শুয়ে আছে। আস্তে করে ঠোটে একটা চুমু এঁকে দিলাম। প্রমাদি চোখ খুলে তাকাল। বললো “ বললিনাতো সেদিন স্নান করার সময় কি দেখছিলি?
দাদার অনুপস্থিতে আমার আর বৌদির মধ্যে যৌনসম্পর্ক গড়ে উঠেছে। দাদার কাজের নুতন স্থান পরিবর্তন হওয়াতে আমাকে মা তার বাসায় বৌদিকে আগলাতে যেতে বলেছিলো। আমার বয়স একুশ আর বৌদি সাতাশ/আঠাশ বছরের ঢলঢলে যৌবনে ভরপুর সুন্দরী যুবতী, অপুর্ব তার স্তনযুগল আর কুন্দফুলের মত দাঁত, ফুলের পাপড়ির মত ঠোঁট। দাদার নুতন কাজের যায়গায় যাওয়ার কয়দিন পর বৌদি কিছুদিন ঠিক থাকার পর ওর ছটফটানি শুরু হলো দেখলাম, আমার দিকে বিশেষ নজর দিতে শুরু করেছে। আমারো বৌদির কামনা ভরা দৃষ্টি দেখে বুক ধুকপুক করতে লাগলো। তারপর একদিন বৃষ্টিভেজা রাত্রিতে বৌদি ভয় পেয়ে আমার ঘরে ঢুকলে আমি বৌদিকে জড়িয়ে ধরলাম। এর পর আমাদের মধ্যে যৌনসম্পর্ক গড়ে উঠলো, নিয়মিত আমি যুবতী বৌদির সংগে যৌনসংগম করছি। ওর সুন্দর স্তনযুগল মর্দন করে দুজনেই খুব আনন্দ পাচ্ছি। আমি একয়দিনে বেশ চটপটে হয়ে গেছি, বৌদি একয়দিন আমার সাথে রোজ চুদাচুদি করেছে আর ভেবেছে আমি কিছু বুঝি নাই। কিন্তু আজ ঘরে লাইট জলছিলো।
আমি কিভাবে মাগী হয়ে গেলাম? সেদিন আসাদ উল্লাহ ভাই ,সেজু আপা, আম্মা, ছোট আপার বাসায় নরসিংদীতে চলে গিয়েছিল । ফলে বাসায় আমি আর আমার বাবা ছিলাম এ সুযোগে সৈকতকে বাসায় আসার আমন্ত্রণ জানালাম ও রাজি হয়ে গেল । আমি ওর জন্য বিভিন্ন আইটেমের খাবার প্রস্তুত করে রেখেছিলাম । ও গাজীপুর বড় আপার বাসা থেকে আসতে আসতে প্রায় রাত ১১.৩০ মি হয়ে গেল । বাবা এতক্ষণে বারান্দার ছোট রুমে ঘুমিয়ে গেছে৤ সৈকত বাসায় পৌছার আগেই মোবাইলে কলদিয়ে নিশ্চিত করল সে বাসার সামনে আছে , সে ড্রয়িং রুমের দরজায় নক করতেই দরজা খুলে দিলাম ৤চুপিচুপি করে একবারে উত্তরপাশের রুমটায় এসে আমরা দুইজন বসলাম ও ফ্রেস হযে রাতের খাবার খেল৤ তারপর ওর সাথে আমি ওয়াদা করেছিলাম কোনদিন ছেড়ে চলে যাব না ৤ ওকে আর আশ্বস্ত করার জন্য আমার দেহ উপভোগ করার জন্য আহবান জনালাম । এরপর ও প্রথমে আমার বুকের মাই দুটো আলতো ভাবে স্পর্শকরে ধরল তখন আমার সাড়া শরীরে পুলক অনুভব করলাম ,তারপর সে কামিজটা খুলে নিল .
“এই দিকে বস অনু” বলে আপু ওর পাসে বিছানায় দেখিয়ে দিল। আপু ওর thong ও খুলে ফেলেছে, যখন আমি বাথরুমে টিস্যু ফেলতে গিয়েছিলাম তখন। সম্পুর্ন ল্যাঙটা হয়ে আপু বিছানার কোনায় বসে ছিল। আপুর পা দুটো এক সাথে ভাজ করে লাগানো ছিল।
“আমার মনে হয় তুই এই ধরনের শাস্তি আশা করিসনি। ঠিক বলেছি?” বলে আপু এক চিলতে হাসি ঠোটে লাগিয়ে রাখল আর আমি ওর পাশে বসে বললাম “হাজার বছর ভাবতে দিলেও এটা আশা করতে পারতাম না”। আমার গা খানিকটা শিরশির করছিল। দুজনেই একদম ল্যাঙটা হয়ে পাশাপাশি বসে আছি।

 

 

মাইশার সাথে নতুন ভাবে কথা বলা শুরু করলাম প্রায় ৪/৫ মাস পরে। এতো দিন পরে কথা বলার কারনে অনেক কথা জমে ছিলো। ফোনে প্রায় প্রতিদিনই ৩০/৪০ মিনিট কথা হতো। যাহোক মাইশার সাথে আগে থেকেই অনেক খোলামেলা কথা বলতাম। নতুন ভাবে শুরু করার পর যেন তা আরও বেড়ে গেছে। যার প্রধান কারন মাইশার স্বামীর সাথে মাইশার মনের দুরত্ব বাড়া। তাই আমার সাথে কথা বলে হয়তো তার ভালো লাগতো। এভাবে কথায় কথায় তাকে আমি kiss দেবার offer করি। মাইশা তা সানন্দে রাজী হয়ে যায়। আমরা plan করি ঈদের দিনের জন্য।নানা ভাবে আমরা plan করতে লাগলাম। রোজার কিছু আগে আমাদের plan চুড়ান্ত হলো। আমাদের ঈদের দিনের plan ছিলো আমরা দুইজনেই আমাদের বন্ধু আজাদের বাসায় বেরাতে যাব। যেহেতু আজাদ একমাত্র আমাদের ঘটনা জানে তাই সে ই আমাদের সাহায্য করতে পারবে।

রাকিব ভাইকে দেখে আমি তো হতবাক হয়ে গেলাম। রাকিব বাংলাদেশে, তাও আমাদের বাড়িতে! অথচ কই, ওর আসার ব্যাপারে কিছুই তো জানতাম না! আসলে এটা ছিল আমাদের সবার জন্যই রাকিবের একট সারপ্রাইজ। শুধু ভাইয়া জানত। ভাইয়ার বেস্ট ফ্রেন্ডদের একজন রাকিব। ওরা একসাথেই কলেজ-ভার্সিটিতে পড়েছে। বছরখানেক হলো রাকিব চাকরিসূত্রে মালয়েশিয়া থাকে। সম্পর্কে রাকিব আমার কাজিন – আব্বুর চাচাতো ভাইয়ের ছেলে। ওদের পরিবারের সবাই থাকে গ্রামের বাড়িতে বিক্রমপুরে। শুধু রাকিব থাকতো ঢাকায় মোঃপুরে ফুফুর বাসায়। আর আমরা ধানমন্ডিতে।
রাকিবের সাথে প্রথম দেখাতেই ইঙ্গিতপূর্ণ হাসি দিয়ে জানতে চাইল কেমন আছি। সেই চাহনি, সেই হাসি! আমি কেমন শিহরিত হয়ে গেলাম, অনেকদিন পর শরীরে-মনে আবার সেই সুখের দোলা! আঃ কি মধুময় ছিল সেই কয়টা দিন! আমার জীবনে প্রথম পুরুষ ছিল রাকিব যার হাতে প্রথম সঁপে দিয়েছিলাম আমার শরীর, আমার নারীত্ব। রাকিবের জীবনেও আমি ছিলাম প্রথম নারী। ওর কাছ থেকেই জেনেছিলাম কত না সুখের আধার এই মানব শরীর! নিত্যনতুন আবিস্কারে আমি তখন মন্ত্রমুগ্ধ। মোহগ্রস্ত। এই দেহটার ভিতরে কামনা-বাসনার কত না চোরাস্রোত! সুখ আর আনন্দের কত না কানাগলি! কটা দিনের মধ্যেই ও আমাকে করে তুলেছিল এক কল্পলোকের মানবী; জগৎ-সংসার তখন মিছে সব। এক অপার্থিব সুখের ভেলায় ভেসে চলেছিলম দুজন। দিনে দুবার, তিনবার, চারবার, কখনওবা সুযোগ পেলে সারাদিনরাত মিলিত না হলে যেন চলতই না! কিন্তু হায়, শুধু ওই কটা দিনই মাত্র। হঠাৎ করেই ওকে চলে যেতে হল মালয়েশিয়া। আর আমি মুষড়ে পড়লাম বিরহ যন্ত্রনায়। তারপর? সময় সবকিছুরই উপশম ঘটায়। আমিও আস্তে আস্তে রাকিবের শূন্যতা ভুলতে লাগলাম। ব্র্যাক ভার্সিটিতে বিবিএ-তে ভর্তি হয়ে নতুন নতুন বন্ধু পেলাম – মার্জিত, ভদ্র, উদারমনা, এবং সেক্সি। সেক্স তখন আমার কাছে আর লজ্জা বা ঘৃণার কোন বিষয় না; এটুকু বুঝেছি এটা খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার, অন্যতম মৌলিক চাহিদা। তাই ‘জাস্ট ফান এন্ড এনজয়’ দর্শনে বিশ্বাসী আমি আমার শরীরের সুখ মিটিয়ে চলেছি অবাধে, সেই থেকে।
আর এখন রাকিবের পুনরাগমনে আমি নস্টালজিক হওয়ার সাথে সাথে প্রচণ্ড কামাতুর হয়েও পড়লাম। প্রথম প্রেম যেমন ভোলা যায় না, তেমনি কে ভুলতে পারে প্রথম যৌন সঙ্গীকে?

তাই খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলাম শুনে যে এই ঈদটা রাকিব ভাই আমাদের সাথেই করবে। রাকিব যেহেতু শুধু ঈদ করতেই কটাদিনের জন্য এসেছে, তাই ঠিক হলো ওদের পরিবারও এবার ঢাকায় আমাদের সাথে ঈদ করবে। রাকিব ভাইয়া এসেছে ঈদের ঠিক দুদিন আগে, আবার চলে যাবে ঈদের চারদিন পরে। যাবার আগে একদিন থাকবে তাদের গ্রামের বাড়ি। তাহলে তাকে আবার সেই একান্ত আপন করে পাবার সময় বা সুযোগ কোথায়?
আমি ব্যাকুল হয়ে উঠলাম। রাকিব ভাইয়ের ছোঁয়া যে আমায় পেতেই হবে! ওর চোখেমুখেও আমি দেখতে পাই কামনার বহ্নি, মিলনের আকুলতা। আসার দিন সন্ধ্যাবেলা রাকিব বলল আমাকে – কতদিন ছুঁয়ে দেখি না তোমাকে! প্লিজ একটু সুযোগ করে দাও না লক্ষীটি! কিন্তু সুযোগ কোথায় – বাড়িময় লোকজন জমজমাট, ঈদ আয়োজনের ব্যস্ততা। ওদের পরিবারও চলে এসেছে পরদিন সকালে। আর তার পরদিন ঈদ। ঈদের দিন পর্যন্ত কোন সুযোগ বের করা সম্ভব নয়। যা কিছু করার তার পরদিন হতে পারে। অবশ্য এ দুদিনে যতটা পেরেছি আমরা কাছাকাছি হয়েছি – দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরেছি, প্রচণ্ড উত্তেজনা নিয়ে সজোরে শরীরে শরীর মিশিয়ে দিতে চেয়েছি, অফুরন্ত তৃষ্ণা নিয়ে দুজন দুজনের মুখ চুম্বন করেছি, ঠোঁট চুষেছি, জিহ্বা চেটেছি.. আর সেইসাথে ওর দুটি সুচারু হাত ছুঁয়ে গেছে আমার শরীরের প্রতিটি অংশে, প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে, খাঁজে খাঁজে।
অনেক আনন্দ আর হৈচৈ নিয়ে ঈদের দিনটি পার করলাম। রাতে সবাই মিলে কয়েকটি চ্যানেলের ঈদের নাটক দেখলাম। ঘুমোতে যেতে যেতে রাত প্রায় একটা। সবাই ক্লান্ত। কিন্তু আমি অধীর হয়ে ছিলাম পরদিনের আশায়, কখন ভোর হবে! এই দিন যে আমার আশা পূরনের দিন!
কিন্তু হায়, পরদিন সবাই উঠল খুব দেরী করে। সবচেয়ে দেরী করল ভাইয়া আর রাকিব, ওরা উঠল প্রায় দুপুর বেলায়! রাকিব বুঝতে পারল আমি রেগে আছি। দুপুরে খাওয়ার পর এক ফাঁকে আমার ঘরে এসে জড়িয়ে ধরে আদর করা শুরু করল, আমার স্তনদুটি দুহাতে নিয়ে দলাই-মালাই করতে লাগল, ঘাড়ে গলায় গালে চুমু দিতে দিতে বলল – রাগ করো না সোনা, তোমাকে না পেয়ে আমিও কি ভাল আছি? ঠিক আছে, আজকে রাতটা শুধু তোমার আমার। শুধু দুজনার।
আমি ওকে দিয়ে প্রমিস করালাম। ও করল। কেউ এসে পড়তে পারে, তাই মুখে ছোট্ট একটু চুমু দিয়ে বলল – এখন শুধু চুম্বনটা হলো। চোষণ আর লেহন হবে রাতে, আর সেই সাথে… বলেই চোখ মেরে দুষ্টুমির হাসি দিয়ে বেরিয়ে গেল।

বিকেলবেলা বাড়িতে অনেক আত্মীয়-স্বজন এলো, আড্ডা হৈচৈ হলো, আমি ফুরফুরে মন নিয়ে সময়টুকু পার করলাম। আমার তখন কেবল রাতের অভিসারের প্রতীক্ষা! কিন্তু সন্ধ্যায় ভাইয়া আর রাকিব দুজনে সেইযে বের হয়েছে, আর ফেরার নাম নেই। ফিরলো ঠিক রাত দশটায়। আর ফিরেই সোজা বিছানায়। বুঝলাম দুজনে বেশ মদ খেয়ে এসেছে। অবশ্য সন্দেহটা আগেই হয়েছিল বাড়ি থেকে বেরনোর আগে যখন বলে গিয়েছিল রাতে কিছুই খাবে না। হোটেল-বারে গিয়ে মাঝে মাঝে মদ খাওয়ার অভ্যাস ওদের আগেই ছিল। কিন্তু আমার চিন্তা হলো রাকিব খুব বেশি খায়নি তো! ওর যদি হুঁশ না থাকে, আর ঘুমিয়ে যায়? আমি ভাইয়ার ঘরে গেলাম, রাকিব ওর সাথেই শোয়। দেখি দুজন খাটে আধশোয়া হয়ে গল্প করছে – কী সব আবোল তাবোল বকছে আর হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছে। বুঝলাম নেশা ভালই জমেছে! আমি কৃত্তিম রাগ দেখিয়ে রাকিব ভাইকে চোখ রাঙানি দিলাম। রাকিব তা দেখে দুকান ধরে জোড়হাত করলো, আর সাথে সাথে চোখ মেরে বুঝিয়ে দিলো আজ রাতের কথা ভোলেনি সে।
আমি আমার ঘরে ফিরে এলাম। আর প্রতীক্ষার প্রহর গুণতে শুরু করলাম। কিন্তু সময় যেন কাটে না… ঘড়ির কাঁটা এগারোটা পেরিয়ে গেলো। ভাইয়ার ঘর থেকে কোন আওয়াজ আর পাচ্ছি না। তবে কি ওরা ঘুমিয়ে গেল? সাড়ে এগারোটা। আমি পা টিপে টিপে ভাইয়ার ঘরের সামনে এলাম। না, কোন সাড়াশব্দ নেই। ঘরে ফিরে এলাম। হতাশ হতে শুরু করলাম আমি; কান্না পেতে লাগলো। রাকিব এটা করতে পারলো? আবার আশায় বুক বাঁধলাম – রাকিব হয়তো জেগে আছে, আর উপযুক্ত সময়ের অপেক্ষা করছে। কিন্তু এ কি, বারোটা তো বেজে গেলো! আমি অধৈর্য হয়ে উঠলাম। সাড়ে বারোটা.. না, সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম, যা করার আমাকেই করতে হবে।
আবার গেলাম ভাইয়ার ঘরে। আস্তে আস্তে ভিতরে ঢুকলাম। আমি জানি, ঘরে ঢোকার মুখে খাটের সামনের পাশটিতেই শোয় রাকিব। আজকে শোওয়ার আগেও ওকে এই পাশেই দেখেছি।
আস্তে আস্তে খাটের পাশে গিয়ে ওর মাথায় হাত বোলাতে লাগলাম, আর কানের কাছে মুখ নিয়ে ‘রাকিব রাকিব’ বলে ডাকতে লাগলাম। কিন্তু ওর কোন সাড়াই পেলাম না। ক্রমেই আমি ধৈর্য হারাতে শুরু করলাম। ওর সারা শরীরে আমার হাত বোলাতে শুরু করলাম। সেই সাথে চুমুর পর চুমু, ওর কপালে, গালে, মুখে, বুকে.. কিন্তু কই, ওর জেগে ওঠার কোন লক্ষণ তো দেখছি না! একসময় ওর ঠোঁট দুটি চুষতে শুরু করলাম। চুষতে চুষতে মুখের মধ্যে জিহ্বা ঢুকিয়ে চাটতে লাগলাম। হঠাৎ মনে হলো ও যেন একটু নড়ে উঠল। ও কি তবে সাড়া দিতে শুরু করেছে আমার আদরে! দ্বিগুণ উৎসাহে আমি আদরের মাত্রা যেন বাড়িয়ে দিলাম। কতদিনের উপোসী আমি! আর কতদিন পর ওকে এত কাছে পাওয়া। এতক্ষণ ধরে চুমু আর চোষাতেও যেন আশ মিটছে না। তাই একটু বেপরোয়া হয়ে উঠলাম। আমার এক হাত ওর বুক পেট ছুঁয়ে আরও নিচে নেমে গেলো। প্যান্টের জিপারের ঠিক উপরে হাত বোলাতে লাগলাম। আঃ এই সেই আরাধ্য জিনিস নারী জীবনের! একে আমিই পেয়েছিলাম প্রথম। কী করে ভুলি একে! আমার সোনা, আমার মানিক! ইশ্ কতদিন আদর করিনি তোমায়, পাইনি তোমার পাগল করা উষ্ণ ছোঁয়া! হুম্, আমার হাতের ছোঁয়া পেয়ে কি ওটা উত্থিত হতে শুরু করল? হ্যাঁ তাইতো! ওটা তো এখন খুব গরম আর শক্ত হয়ে উঠছে! প্যান্টের উপর থেকেই বোঝা যাচ্ছে ওটার আকৃতি আর সামর্থ। প্রচণ্ড আবেশে আমি ওখানটায় চুমু দিয়ে মুখ ঘষতে লাগলাম। কামনার আগুনে তখন পুড়ে মরছি আমি। দেহে-মনে এক অনির্বচনীয় আনন্দের ঢেউ। আমি যেন আর আমাতে নেই। ওকে আদর করতে করতে আমি ঝুঁকে উঠে ওর মুখ আমার বুকে চেপে ধরে রাখলাম কিছুক্ষণ। তারপর আবার মুখে মুখ নিয়ে ঠোঁটদুটো চুষতে লাগলাম। আর ডানহাতটা দিয়ে আস্তে আস্তে ওর জিপার খুললাম, তারপর খুলতে লাগলাম প্যান্টের হুক। আর সেই সাথে বাড়তে লাগল আমার হার্টবিট, আর সারা দেহে সুখের শিহরন। আঃ আর একটু! অন্তর্বাসটা একটু সরিয়ে দিলেই বেরিয়ে আসবে ওটা! আমার যে আর তর সইছে না!

মুখটা নামিয়ে নিয়ে এলাম ওটার কাছে। এইতো, একহাত দিয়ে ধরে বের করলেই হলো। আমি হাত ঢুকিয়ে দিলাম অন্তর্বাসের মধ্যে। কিন্তু এ কী! সাথে সাথে ‘উফ্ফ্’ শব্দ করে আমার হাতটি চেপে ধরে উঠে বসলো ও, আর মৃদুস্বরে ধমকে বলল – কী করছিস এসব! আমি চমকে উঠলাম। এ তো ভাইয়া, রাকিব নয়! তাহলে এতক্ষণ আমি ভাইয়ার সাথেই… মুহুর্তখানেক যেন আমার সব চেতনা লোপ পেয়ে গেলো। তারপর প্রচণ্ড লজ্জার ভার কোনমতে সামলে আমি ছুটে বেরিয়ে আসলাম ওর ঘর থেকে। নিজের ঘরে এসে লজ্জা সংকোচ ভয়ের অবিমিশ্র অনুভূতি নিয়ে কোনমতে পার করলাম রাতটুকু।
পরদিন ভাইয়ার কাছ থেকে পালিয়ে পালিয়ে রইলাম, লজ্জায় মুখোমুখি হতে পারলাম না। কিন্তু একই ছাদের নিচে কতক্ষণই বা এড়িয়ে থাকা যায়! কিন্তু যখন মুখোমুখি হলাম দেখলাম ভাইয়া আগের মতই স্বাভাবিক! গতরাতের ঘটনা নিয়ে কোন কথাই বলল না। আমিও আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে উঠলাম।
…. তারপর? তারপর রাকিব বা ভাইয়া কার সাথে কী হলো?
থাক্। সে আরেক গল্প।

Most Trending